রাজশাহীসহ বরেন্দ্র অঞ্চলে আমন কাটা-মাড়াই পরেই রবি মৌসুমে পেঁয়াজের চাষাবাদ শুরু করেন কৃষকেরা।
এর জন্য কার্তিক মাসের মাঝামাঝি সময় পেঁয়াজ বীজ বোপন করতে হয় চারা জন্য। কিন্ত এবার বীজ বোপনের শুরুতেই
খুলনার উপকূলীয় এলাকায় চলতি আমন মৌসুমে প্রথমবারের মতো মাঠে কৃষক পর্যায়ে পরীক্ষামূলকভাবে চাষ হয়েছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত ব্রি ধান-৯০। মাত্র তিন কাঠা জমিতে চাষ করা এই উচ্চ ফলনশীল
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্ভাবিত ব্রি-ধান ৭৫ ফলনে চমক সৃষ্টি করেছে, যা কৃষকের ঘরে উঠতে শুরু করেছে। এ জাতের ধান চাষে কম খরচে অল্পদিনে অধিক ফলন পেয়ে কৃষকেরা বেজায় খুশি।
কালীগঞ্জের
স্বল্প খরচে ও সহজ পদ্বতিতে মুজিব বর্ষে জেলার পাঁচবিবির ছোট যমুনা নদীতে খাঁচায় চাষ করে লাভবান হয়েছে নদী পাড়ের মৎস্য চাষী। উপজেলার পশ্চিম বড়মানিক ও পাঁচবিবি পৌর সভার পশ্চিম পাশ
লালমনিরহাটে আমন ধানক্ষেতে মাজরা পোকা, ধান গাছ কেটে দেয়া কারেন্ট পোকা ও ধান গাছের মাজা খাওয়ার পাপড়ি পোকার আক্রমণে দিশেহারা হয়েছে কৃষক।
এসব পোকার আক্রমণের কারণে এবার এখানে ফসল উৎপাদান ব্যাহত
উত্তরের জেলা লালমনিরহাটে কৃষি জমিতে অতিমাত্রায় রাসায়নিক সার ও কিটনাশক ব্যবহারের ফলে মাটির উর্বরতা শক্তি নষ্ট হচ্ছে।
সাধারণত উৎপাদনের নিশ্চয়তা ও উৎপাদন বৃদ্ধির প্রত্যাশায় অনেকটা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত হিসেবেই রাসায়নিক সার ও
পাটকে এক সময় সোনালী আঁশ বলা হতো। আর এখন নানা কারণে বলা হয় সোনালী আঁশ চাষিদের গলার ফাঁস! পাটের ন্যায্য মুল্য না পাওয়া, কৃষক পর্যায়ে ভর্তুকী না পৌছানো, জনবলের অভাব
ভার্মি কম্পোষ্ট সার/জৈব সার উৎপাদন করে মোঃ মিলন মিয়া এখন সফলতাকে ছুঁতে যাচ্ছেন। স্বপ্ন তার জৈব সারের আলোয় নিজেকে আলোকিত
আবহমান কাল থেকে গ্রাম বাংলায় কৃষকরা ক্ষেতের ফসলকে পশু-পাখি, ইঁদুর ও মানুষের কু-নজরের হাত হতে রক্ষা করার কৌশল জন্য অদ্ভুত ও এক অভিনব পদ্ধতির আবিষ্কার করেন। আদিকাল হতে এ রকম
দেশের সীমান্তবর্তী উত্তরের জেলা লালমনিরহাটের ৫টি উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়নের মাঠে মাঠে এখন কৃষকের সোনালী স্বপ্ন বাতাসে দোল খাচ্ছে।সোনালী ধানের শীষে ভরে উঠেছে মাঠ। সেই সাথে রঙিন হয়ে উঠছে প্রান্তিক চাষিদের